১।কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে গবাদি পশুর জাত উন্নয়ন করা হয়।
২।কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে গবাদি পশুর অধিক দুধ ও মাংস উৎপাদন করা হয় ।
৩।কৃষক ভাইদের উন্নত জাতের ঘাস চাষ বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়।
৪।গবাদি পশুকে মোটা-তাজাকরণ বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়।
৫।গবাদি পশুকে কৃমি নাশক ঔষধ খাওয়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
৬।হাঁস-মুরগী পালন ও খামার স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়।
৭।গবাদি পশুর প্রাথমিক চিকিৎসা ও পরামর্শ দেওয়া হয়।
৮।গবাদি পশুর কৃত্রিম প্রজনন সম্পর্কে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস